বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদসহ ২২টি সংগঠন আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৬০তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।বিবৃতিতে পেশাজীবী নেতারা বলেন,বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম তারেক রহমান।তাঁকে এই প্রজন্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ‘তারুণ্যের রাজনীতির আইডল’ তারেক রহমান বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্রের নাগপাশ ছিন্ন করে রাজনীতির নতুন দিশার বর্ণাঢ্য আলোক রোশনাই ছড়িয়ে সমুখে এগিয়ে চলেছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ শত ষড়যন্ত্র করেও তাঁর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে পারেনি, বরং নিজেদের পতন তারা ডেকে এনেছে।
শত্রুরা যাই বলুক, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমন্ডলে এই প্রজন্মের সবচেয়ে মেধাবী, অসামান্য প্রজ্ঞা, কর্মবীরত্ব আর দুরদৃষ্টি সম্পন্ন একজন নেতার নাম তারেক রহমান।যা তিনি ইতোমধ্যে তাঁর কর্মের মাধ্যমে প্রমাণ করতে পেরেছেন তিনি বাংলাদেশের একজন খাঁটি দেশ প্রেমিক ও সাচ্চা জাতীয়তাবাদী। যিনি পিছিয়ে পড়া মানুষের ভাগ্য বদলের এবং আগামীর স্বনির্ভর উন্নত বাংলাদেশের দার্শনিক। একটি মানবিক বাংলাদেশ যাঁর স্বপ্ন।
পেশাজীবী নেতারা বলেন, আপামর দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদীদের এক কাঙ্খিত আশা যে, তারুণ্যের গৌরবময় অহংকার তারেক রহমান অচিরেই দেশে ফিরবেন। তিনি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার নেতৃত্ব দেবেন। আর তার নেতৃত্বেই এদেশের গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ পাবে।
আমরা বিশ্বাস করি, যেদিন তিনি এই ঘোর অমানিশা থেকে জাতিকে উদ্ধার করতে ফিরবেন তার প্রিয় স্বদেশ জন্মভূমিতে সেদিন জনতার হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হবে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া। মানুষের ভালোবাসায় আর পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসবে বিমানবন্দর। সেই ভালোবাসা আর পুষ্পবৃষ্টির মুশল ধারায় সকল অমানিশা কেটে বাংলাদেশের আকাশে গণতন্ত্রের উজ্জল উপস্থিতি আলোকিত করবে দশদিক।
বিবৃতিতে বলা হয়,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসাধারণ দেশপ্রেম যার মধ্যে অনুরণিত হচ্ছে,তিনিই আমাদের প্রিয় মানুষ, প্রিয় নেতা ‘তারেক রহমান’। আগামীদিনের রাষ্ট্রনায়ক হবার অমিত সম্ভাবনা যার মধ্যে বিরাজমান।তিনি যে তার পিতা এবং মাতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাবেন- এ বিশ্বাস বুকে নিয়ে আজো অপেক্ষায় রয়েছে গোটা দেশ ও জাতি। বাংলাদেশের লাখো-কোটি জাতীয়তাবাদীদের স্বপ্নের আকাশে আজ এই দ্যুতির ফেরার প্রতীক্ষা চলছে। তিনি প্রবাসে থাকলেও অদম্য স্বপ্ন দেখেন এদেশকে নিয়ে; দেশের মানুষকে নিয়ে। তার চিন্তা, তার স্বপ্ন, তার সংগ্রাম সবই এদেশের মাটি আর মানুষের কল্যাণে নিবেদিত।
বিবৃতিতে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, সদস্য সচিব কাদের গণি চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সভাপতি এডভোকেট জয়নুল আবেদিন , মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ডক্টরস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ড্যাব সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশীদ, মহাসচিব ডা. মো. আব্দুস সালাম, ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ইউট্যাব সভাপতি প্রফেসর ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, মহাসচিব প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সাদা দলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. লুৎফর রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক প্রফেসর ড. ছিদ্দিকুর রহমান খান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুল রহমান শাহীন,এসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এ্যাব সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম রিজু মহাসচিব আলমগীর হাছিন আহমেদ, এগ্রিকালচারিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এএবি সভাপতি কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, মহাসচিব প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. জাকির হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশিদ আলম, জিয়া পরিষদ চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মো. আব্দুল কুদ্দুস, মহাসচিব প্রফেসর ড. মো. এমতাজ হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম সভাপতি প্রফেসর ড.কামরুল আহসান ও মহাসচিব প্রফেসর ড. নুরুল ইসলাম ,জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, সমন্বয়কারী প্রফেসর ডা. শফিকুল হায়দার পারভেজ, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোট সভাপতি আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল, মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম, এমবিএ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ম্যাব সভাপতি সৈয়দ আলমগীর, মহাসচিব শাকিল ওয়াহেদ, জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-জেটেব আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার এবিএম রুহুল আমীন আকন্দ, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএব) সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সাইফুজ্জামান সান্টু , মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, নার্সেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ন্যাব) সভাপতি জাহানারা বেগম, সাধারণ সম্পাদক সুজন মিয়া, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এম-ট্যাব) সভাপতি একেএম মুসা (লিটন), মহাসচিব মো. বিপ্লবুজ্জামান বিপ্লব, ইউনানী আয়ুর্বেদিক গ্র্যাজুয়েট ডক্টরস্ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আগড্যাব) সভাপতি ডা. মির্জা লুৎফর রহমান লিটন, মহাসচিব ডা. আমিনুল বারী কানন, ডিপ্লোমা এগ্রিকালচারিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডি-এ্যাব) সভাপতি মো. জিয়াউল হায়দার পলাশ, মহাসচিব সৈয়দ জাহিদ হোসেন, ফিজিওথেরাপিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (প্যাব) সভাপতি মো. কামরুজ্জামান কল্লোল ও সাধারণ সম্পাদক মো. তানভীরুল আলম স্বাক্ষর করেন।